ভাইরাল ফারজানা শিথি ও ক্যাপ্টেন আশিকের ভিডিও

ক্যাপ্টেন আশিকের ভিডিও সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়, ক্যাপ্টেন আশিকের ভিডিও ও ফারজানা শিথির বাক-বিতন্ডা। 

ক্যাপ্টেন আশিকের ভিডিও ভিডিওতে দেখা যায়

শাহবাগ থানায় ইমন নামের একজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা একদল তরুণ নারী শিক্ষার্থীরা, নিজেদের হাতে ইমনের বিচারের দাবিতে, অভিযুক্ত ইমন কে ঢাকা ভার্সিটির রাজু ভাস্কর্যের এলাকায় নিয়ে যেতে চাইলে, তাদের বাধা দেন শাহাবাগ থানার নিরাপত্তায় থাকা আর্মি দলের প্রধান -ক্যাপ্টেন আশিক।

ক্যাপ্টেন আশিক ইমনের বিচার আইনগত ভাবে নেওয়ার অনুরোধ জানালে।শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে থাকা ফারজানা সিথিকে অশোভন,আক্রমনাত্মক ও অকথ্য ভাবে উচ্চবাচ্য করতে দেখা যায়।

ক্যাপ্টেন আশিকের ভিডিও

ক্যাপ্টেন আশিককে প্রথমে হাসিমুখে পরিস্থিতির সামাল দেয়ার চেষ্টা করতে দেখা গেলেও,পরবর্তীতে 

কোন তর্ক বিতর্কে না যেয়ে বাকহীন স্থির চোখে অন্যদিকে তাকিয়ে থাকেন।

সে যেন নব্য স্বাধীন দেশের একজন পরাধীন সৈনিক।কিন্তু চূড়ান্ত স্বাধীনতা অর্জনে তাদের অবদানই ছিল মুখ্য। অন্যান্য প্রশাসনিক বাহিনীর মত সরকারের হুকুমের গোলাম না হয়ে। দেশের আপামর সাধারণ মুক্তি কামি জনতার পাশে থেকে, বিজয়কে সুনি

শ্চিত করে।  

ক্যাপ্টেন আশিকের ভিডিওতে

এই ধৈর্য ও বিচক্ষণতার ভিডিও মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় নেট দুনিয়ায়। এমন পরিস্থিতিতে পেশাদারত্ব ও ধৈর্যের পরিচয় দেওয়ায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান ওয়াকার-উজ-জামান এর কাছ থেকেও হন তিনি প্রশংসিত। 

ক্যাপ্টেন আশিকের ভিডিও

অপরদিকে ফারজানা শিথির অশোভন ব্যবহারের নিন্দার ঝড় ওঠে সোশ্যাল মিডিয়ায়।এছাড়া উঠে আসে তার কিছু ব্যক্তিগত ছবি ও জীবন যাপন এর চিত্র।

যার ফলশ্রুতিতে শেষমেষ লাইভে এসে ক্যাপ্টেন আশিক, বাংলাদেশ আর্মি ও সকলের কাছে তার অশোভন আচরণের জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করেন। 

ক্যাপ্টেন আশিকের ভিডিও

“সবাইকে বলছি আমার ওই দিনের ব্যবহার নিয়ে খুবই দুঃখিত। এই রকম ব্যবহার আমার কোনোভাবেই করা উচিত হয়নি। আমি বাংলাদেশ আর্মির কাছে খুবই দুঃখিত। কিন্তু সিচ্যুয়েশন, টাইমিং এবং সেখানে যে কার্যকলাপ হতে যাচ্ছিল তার ব্যাপারে আমি সচেতন ছিলাম না। আবেগে মাথা গরম করে ফেলেছিলাম বুঝতে পারিনি।”

 

বাক স্বাধীনতা কি? বাক স্বাধীনতা মানেই কি যেখানে সেখানে,যখন তখন,যাকে তাকে, যা ইচ্ছা বলতে পারার অধিকার????

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *